মানব পাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অস্বীকার এমপি পাপুলের

প্রকাশিত: ৮:৩৭ পিএম, জুলাই ২, ২০২০
  • শেয়ার করুন

কুয়েতে আটক সংসদ সদস্য কাজী শহিদ ইসলাম ওরফে কাজী পাপুল তার বিরুদ্ধে আনা মানব পাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে ঘুষ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।

কুয়েতের গণমাধ্যম দৈনিক আল কাবাসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহিদ ইসলাম পাপুল লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে মানব পাচার, অর্থ পাচার, ভিসা ব্যবসা এবং ঘুষ প্রদানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিচার এবং তদন্ত চলছে। তবে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পাবলিক প্রসিকিউশনে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং ঘুষ প্রদানের পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন এই সংসদ সদস্য।

পাপুল জানান, সরকারি দরপত্রের মাধ্যমে কুয়েতে তিনি ৯ হাজার শ্রমিককে নিয়োগ দিয়েছেন। তবে কিছু কর্মকর্তা তার ব্যবসা ধ্বংস করতে অর্থ দাবি করেন। ফলে অর্থ প্রদান ছাড়া তার হাতে অন্য কোন সুযোগ ছিল না।

দৈনিকটির বরাত দিয়ে টাইমস কুয়েত বৃহস্পতিবার (জুলাই ০২) জানিয়েছে, বাংলাদেশি সংসদ সদস্য নিজেকে নির্দোষ হিসেবে দাবি করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, তার কোম্পানির নিজস্ব ব্যবস্থাপনা রয়েছে এবং সরকারি এজেন্সিকে তিনি গুনগত সেবাই প্রদান করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পেছনে কয়েকজন কর্মকর্তা দায়ী বলে দাবি করেন তিনি।

সংবাদে আরও বলা হয়েছে, প্রসিকিউশন অভিযুক্ত এই নামগুলো এবং তথ্য সংগ্রহের পর তদন্তের জন্য ক্রিমিনাল কোর্টে পাঠানো হবে। তবে কোনো কর্মকর্তা এবং নাগরিক এই অভিযোগে সম্পৃক্ত নয় এটা প্রমাণ করতে ক্রিমিনাল কোর্টে এই নাম উত্থাপনসহ তদন্তে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে।

দৈনিকটিকে বিচার সংক্রান্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, শাস্তি এড়াতে ঘুষ প্রদানকারীদের একমাত্র উপায় হচ্ছে নিজের দোষ স্বীকার করে নেয়া এবং কারা তাকে অর্থ প্রদানে বাধ্য করেছেন সেই নাম ও পরিচয়গুলো প্রকাশ করা। অন্যথায় বিচার এবং শাস্তি এড়ানোর কোন পথ খোলা থাকবে না সংসদ সদস্যের সামনে।

মানব ও অর্থ পাচারের অভিযোগে চলতি বছরের ৬ জুন কুয়েতে আটক হন শহিদ ইসলাম পাপুল।

কুয়েতে আটক সংসদ সদস্য কাজী শহিদ ইসলাম ওরফে কাজী পাপুল তার বিরুদ্ধে আনা মানব পাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে ঘুষ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।

কুয়েতের গণমাধ্যম দৈনিক আল কাবাসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহিদ ইসলাম পাপুল লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে মানব পাচার, অর্থ পাচার, ভিসা ব্যবসা এবং ঘুষ প্রদানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিচার এবং তদন্ত চলছে। তবে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পাবলিক প্রসিকিউশনে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং ঘুষ প্রদানের পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন এই সংসদ সদস্য।

পাপুল জানান, সরকারি দরপত্রের মাধ্যমে কুয়েতে তিনি ৯ হাজার শ্রমিককে নিয়োগ দিয়েছেন। তবে কিছু কর্মকর্তা তার ব্যবসা ধ্বংস করতে অর্থ দাবি করেন। ফলে অর্থ প্রদান ছাড়া তার হাতে অন্য কোন সুযোগ ছিল না।

দৈনিকটির বরাত দিয়ে টাইমস কুয়েত বৃহস্পতিবার (জুলাই ০২) জানিয়েছে, বাংলাদেশি সংসদ সদস্য নিজেকে নির্দোষ হিসেবে দাবি করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, তার কোম্পানির নিজস্ব ব্যবস্থাপনা রয়েছে এবং সরকারি এজেন্সিকে তিনি গুনগত সেবাই প্রদান করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পেছনে কয়েকজন কর্মকর্তা দায়ী বলে দাবি করেন তিনি।

সংবাদে আরও বলা হয়েছে, প্রসিকিউশন অভিযুক্ত এই নামগুলো এবং তথ্য সংগ্রহের পর তদন্তের জন্য ক্রিমিনাল কোর্টে পাঠানো হবে। তবে কোনো কর্মকর্তা এবং নাগরিক এই অভিযোগে সম্পৃক্ত নয় এটা প্রমাণ করতে ক্রিমিনাল কোর্টে এই নাম উত্থাপনসহ তদন্তে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে।

দৈনিকটিকে বিচার সংক্রান্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, শাস্তি এড়াতে ঘুষ প্রদানকারীদের একমাত্র উপায় হচ্ছে নিজের দোষ স্বীকার করে নেয়া এবং কারা তাকে অর্থ প্রদানে বাধ্য করেছেন সেই নাম ও পরিচয়গুলো প্রকাশ করা। অন্যথায় বিচার এবং শাস্তি এড়ানোর কোন পথ খোলা থাকবে না সংসদ সদস্যের সামনে।

মানব ও অর্থ পাচারের অভিযোগে চলতি বছরের ৬ জুন কুয়েতে আটক হন শহিদ ইসলাম পাপুল।