স্পিকারের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত: ৮:০১ পিএম, মার্চ ১৫, ২০২০
  • শেয়ার করুন

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত অরুনরাং ফতুং হামফ্রেইস সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। রোববার (১৫ মার্চ) স্পিকারের সঙ্গে তার সংসদ কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত।

সাক্ষাতকালে থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মুক্ত বাণিজ্যের সম্প্রসারণে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে থাইল্যান্ড। এ বিষয়ে আশ্বাস দেন নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত অরুনরাং ফতুং হামফ্রেইস।

এ সময় তারা বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক, নারীর ক্ষমতায়ন, দু’দেশের পারস্পরিক পর্যটন সম্ভাবনা, উভয় দেশের পারস্পরিক সংসদ সফরের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া নিয়ে আলোচনা করেন।

স্পিকার বলেন, ‘থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে থাইল্যান্ড বাংলাদেশেকে সহযোগিতা করে আসছে। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় এ সম্পর্ক আজ অত্যন্ত সুদৃঢ়।’ ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

রাষ্ট্রদূত অরুনরাং ফতুং হামফ্রেইস নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের প্রশংসা করলে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘স্পিকারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নারীদের পদায়ন এবং উন্নয়নের মূলস্রোতে সম্পৃক্ত করাসহ নারী অগ্রযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০০৯ সাল থেকে নারী শিক্ষার সম্প্রসারণ, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি, বাল্যবিবাহ রোধ, মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার হ্রাসে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বিশ্বের সকল নারীদের উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্বার্থে দেশে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।’